spinner

জরুরী প্রশ্নের উত্তর

প্রশ্ন: পিস লাইব্রেরী ডায়াবেটিস সেন্টারে চিকিৎসা করালে আমাদের প্রেসক্রাইব করা সাপ্লিমেন্ট ও খাবার কি সেন্টার থেকেই কিনতে হবে, নাকি সেগুলো যেকোনো জায়গা থেকে কেনা যাবে?

উত্তর:

পিস লাইব্রেরী ডায়াবেটিস সেন্টারে রোগীদের জন্য প্রাকৃতিক উপাদানভিত্তিক খাবার এবং সাপ্লিমেন্ট প্রেসক্রাইব করা হয়, যা রোগ নিরাময়ে অত্যন্ত কার্যকর। রোগীদের সুবিধার্থে এবং গুণগত মান নিশ্চিত করতে এই সাপ্লিমেন্ট ও খাবার আমাদের সেন্টার থেকে সরবরাহ করা হয়।

তবে, আপনি চাইলে এই পণ্য যেকোনো বিশ্বস্ত স্থান থেকেও ক্রয় করতে পারেন, যদি সেগুলোর মান ও গুণগত বৈশিষ্ট্য সঠিক হয়। আমাদের মূল লক্ষ্য হলো আপনার সুস্থতা নিশ্চিত করা, তাই সঠিক গুণমান বজায় রাখা অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ।

আমরা, PeaceLibrary Diabetes Centre টিম, সম্পূর্ণ ফ্রি পরিষেবা প্রদান করে বাংলার মানুষকে ঔষধমুক্ত করার লক্ষ্যে কাজ করে যাচ্ছি। আমাদের মূল উদ্দেশ্য হলো মানুষকে স্বাস্থ্যকর জীবনধারার মাধ্যমে সুস্থ রাখা, যাতে তাদের আর ঔষধের উপর নির্ভর করতে না হয়। এই মহৎ উদ্দেশ্য সফল করতে আমাদের প্রচুর কর্মীর প্রয়োজন, যারা আমাদের সাথে এই মিশনে সামিল হয়ে মানুষের সেবায় অবদান রাখতে আগ্রহী।

তাই, আমাদের পক্ষ থেকে বিনীত অনুরোধ থাকবে যে, প্রেসক্রাইবকৃত খাবার ও সাপ্লিমেন্ট আমাদের কাছ থেকে সংগ্রহ করে আমাদেরকে এই উদ্যোগকে এগিয়ে নিয়ে যেতে সহযোগিতা করুন। ইনশাআল্লাহ, আপনাদের সহায়তায় আমরা আমাদের লক্ষ্য অর্জনের দিকে আরও একধাপ এগিয়ে যেতে পারবো।

আমাদের লক্ষ্য শুধু আপনার সুস্থতা নিশ্চিত করা নয়, আপনাকে একটি ওষুধমুক্ত, স্বাস্থ্যকর জীবনযাপনে সহায়তা করাও।

 

প্রশ্ন:- আপনারা বলছেন যে আপনাদের চিকিৎসা ফ্রি কিন্তু আমাদের কাছে খবর আছে যে আপনারা নাকি হাজার টাকা নেন এটা কতটা সঠিক?

উত্তর:- আপনারা জানেন, আমাদের চিকিৎসা সেবা মূলত ফ্রি। তবে আপনারা যে হাজার টাকার কথা শুনেছেন, সেটা আমাদের চিকিৎসা ফি নয়, বরং এটি একটি রেজিস্ট্রেশন ফি। আমাদের ডায়াবেটিস সেন্টারে চিকিৎসা নিতে হলে, একবারের জন্য আপনাকে এই হাজার টাকা দিয়ে রেজিস্ট্রেশন করতে হয়। এর মাধ্যমে আপনি রোগ সম্পূর্ণ ভালো না হওয়া পর্যন্ত বিনামূল্যে চিকিৎসা পাবেন।

এটি অনেকটা স্কুলে ভর্তি ফি দেওয়ার মতো, যেখানে ভর্তি ফি দেওয়ার পর মাসিক খরচও লাগে। তবে আমাদের ক্ষেত্রে, শুধু এককালীন হাজার টাকার রেজিস্ট্রেশন ফি দিলেই হবে। এর পরে, চিকিৎসা নেওয়ার জন্য কোনো অতিরিক্ত খরচ নেই, ডাক্তার দেখানোসহ অন্যান্য সেবাও বিনামূল্যে প্রদান করা হয়।
 

প্রশ্ন:- আপনাদের কাছে চিকিৎসা করাতে গেলে মাসে মাসে কত টাকা খরচ হবে?

উত্তর:- আমাদের চিকিৎসা সম্পূর্ণ ফ্রি, তাই চিকিৎসার জন্য কোনো টাকা পে করতে হবে না। তবে, আপনাকে যে খাবার এবং সাপ্লিমেন্ট দেওয়া হবে, সেগুলোর খরচ আপনাকে বহন করতে হবে।

এই খরচ ব্যক্তিভেদে ভিন্ন হতে পারে কারণ বিভিন্ন রোগীর সমস্যা ভিন্ন ধরনের হতে পারে। সাধারণ সমস্যার জন্য মাসিক খরচ প্রায় ৪০০০ টাকা হতে পারে, মাঝারি সমস্যার জন্য প্রায় ৫০০০ টাকা, এবং জটিল সমস্যার জন্য প্রায় ৬০০০ টাকা হতে পারে। তবে, কিছু ক্ষেত্রে খরচ কমবেশি হতে পারে।

এই কারণে নির্দিষ্ট পরিমাণ বলা সম্ভব নয়, তবে সাধারণভাবে এই খরচের অনুমান দেওয়া হলো।
 

প্রশ্ন:-আপনাদের চিকিৎসা পদ্ধতি কি বিস্তারিত জানালে ভালো হয়?

উত্তর:- আমাদের চিকিৎসার পদ্ধতি:

১. রোগের মূল কারণ নির্ণয়: সাইন্টিফিক পরীক্ষা-নিরীক্ষা ও হিষ্ট্রি টেকিং এর মাধ্যমে রোগের মূল কারণ নির্ণয় করা হয়।
২. লাইফস্টাইল ও খাদ্য পরিকল্পনা: রোগ অনুযায়ী সঠিক লাইফস্টাইল নির্দেশনা এবং খাবারের তালিকা প্রদান করা হয়।
৩. ভিটামিন ও সাপ্লিমেন্ট: সঠিক ভিটামিন ও সাপ্লিমেন্টের মাধ্যমে নিরাপদ চিকিৎসা প্রদান করা হয় এবং নিয়মিত ফলোআপ করা হয়।
৪. এলোপ্যাথিক ঔষধ থেকে মুক্তি: ধীরে ধীরে এলোপ্যাথিক কেমিক্যাল ঔষধ থেকে মুক্তি দেওয়ার প্রচেষ্টা করা হয়।
৫. ন্যাচারাল থেরাপি: বিভিন্ন ধরনের প্রাকৃতিক থেরাপির সঠিক পরামর্শ ও দিক নির্দেশনা প্রদান করা হয়।

সম্পূর্ণ পার্শ্ব-প্রতিক্রিয়ামুক্ত, নিরাপদ এবং কার্যকর চিকিৎসার জন্য আজই যোগাযোগ করুন:
9732 624 907

প্রশ্ন:- রোগীকে ছাড়া আপনাদের সেন্টার থেকে চিকিৎসা নেওয়া যাবে কি? রোগীর বয়স বেশি এবং রাস্তাও দূরের হওয়ায় নিয়ে যাওয়া সম্ভব হচ্ছে না। তাহলে কীভাবে চিকিৎসা নিতে পারবো?

উত্তর:- যদি রোগী নিজে আসতে না পারেন কিন্তু হাঁটাচলা করতে সক্ষম হন এবং নিয়ম মেনে চলার সামর্থ্য রাখেন, তাহলে তাঁর পক্ষ থেকে অন্য কেউ তাঁর ব্লাড প্রেসার, ওজন এবং ব্লাড সুগার মেপে আমাদের সেন্টারে নিয়ে আসতে পারেন। আমাদের পক্ষ থেকে ডায়াগনস্টিক হিস্টরি এন্ট্রি করার সময় প্রাপ্ত তথ্যের ভিত্তিতে আমরা চিকিৎসার নির্দেশনা দেব এবং প্রয়োজনীয় পরামর্শ ফোনের মাধ্যমে প্রদান করব।

যদি রোগীর চলাফেরা করার সামর্থ্য না থাকে এবং সম্পূর্ণ অচল হন, তাহলে আমাদের চিকিৎসা গ্রহণের প্রয়োজন নেই। কারণ, আমাদের চিকিৎসা মূলত খাদ্যাভ্যাস ও লাইফস্টাইল পরিবর্তনের উপর নির্ভর করে। যদি রোগী এ নির্দেশনাগুলি পালন করতে অক্ষম হন, তাহলে চিকিৎসা কার্যকর হবে না। ফলে দূর থেকে আসার চেষ্টা বৃথা হতে পারে।
 

প্রশ্ন:- আমাদের পাশাপাশি কোথাও সেন্টার নেই?

উত্তর:- এই মুহূর্তে আমাদের অন্য কোথাও সেন্টার নেই, এবং এর কয়েকটি কারণ রয়েছে:

১. বিশেষায়িত সেবা: আমাদের সেন্টার বিশেষায়িত চিকিৎসা পদ্ধতির জন্য পরিচিত, যা আমাদের নিয়ন্ত্রিত পরিবেশে সবচেয়ে কার্যকরী। এই ধরনের সেবা প্রদানের জন্য উন্নত প্রযুক্তি এবং বিশেষজ্ঞ টিমের প্রয়োজন হয়।

২. গবেষণা কার্যক্রম: আমরা কিছু গুরুত্বপূর্ণ গবেষণা এবং উন্নয়নের কাজেও নিয়োজিত আছি, যা আমাদের প্রধান সেন্টারের মধ্যে সহজে পরিচালনা করা সম্ভব। এই গবেষণাগুলো আমাদের চিকিৎসা পদ্ধতির উন্নতি এবং রোগীদের জন্য আরও কার্যকর সেবা প্রদানে সহায়তা করে।

৩. মান বজায় রাখা: অন্য কোথাও সেন্টার খুললে সেখানে একই মানের সেবা নিশ্চিত করা আমাদের পক্ষে কঠিন হতে পারে। আমরা রোগীদের সেরা সেবা প্রদানে প্রতিশ্রুতিবদ্ধ, যা আমরা আমাদের প্রধান সেন্টারে সবচেয়ে ভালোভাবে করতে পারি।

আমাদের পরিষেবায় আগ্রহের জন্য ধন্যবাদ। আমরা সবসময়ই রোগীদের সেরা সেবা প্রদান করতে প্রতিশ্রুতিবদ্ধ।
 

প্রশ্ন:-আমি একজন ডাক্তার, আমাদের দিকে চেম্বার করে দিলে আপনি আসতে পারবেন?

উত্তর:- এই মুহূর্তে আমাদের পক্ষে অন্য কোথাও চেম্বার করা সম্ভব হচ্ছে না। আমাদের সেন্টারে ১২ জনেরও বেশি স্টাফ নিয়ে কাজ করতে হয় এবং এখানে কিছু গবেষণার কাজও চলছে। এছাড়া, আমাদের চিকিৎসা পদ্ধতি সাধারণ ঔষধের মতো সরল নয়, যা সহজেই অন্যত্র সেবা প্রদান করা যাবে। আমাদের চিকিৎসা প্রক্রিয়ার অনেক দিক মেনটেইন করতে হয়, যা আমাদের সেন্টারে এসে চিকিৎসা নিলে আরও ভালোভাবে বুঝতে পারবেন।

আপনার আগ্রহের জন্য ধন্যবাদ। আমরা সবসময়ই আপনাদের সেবা প্রদানে আন্তরিকভাবে সচেষ্ট।
 

প্রশ্ন:-আপনাদের কাছে চিকিৎসা নিলে কি শুধু আপনাদের খাবার খেতে হবে? নাকি বাড়ির খাবার‌ও খেতে পারবো?

উত্তর:- অবশ্যই, আপনি আপনার বাড়ির খাবার‌ও খেতে পারবেন। তবে কোন খাবার খাবেন এবং কোনটি এড়িয়ে চলবেন, তা আপনার নির্দিষ্ট সমস্যা বুঝে নির্ধারণ করবেন আমাদের লাইফস্টাইল মডিফায়ার মোঃ আব্দুল কাইয়ুম স্যার। আমরা আপনার স্বাস্থ্য ও স্বাস্থ্যের লক্ষ্যমাত্রা মাথায় রেখে একটি সুষম ডায়েট পরিকল্পনা তৈরি করি, যা আপনার নিয়মিত খাদ্যাভ্যাসের সাথে সামঞ্জস্যপূর্ণ হয়।
 

প্রশ্ন:- আপনাদের ঠিকানা অনেক দূর, যাওয়া সম্ভব নয়?

উত্তর:- আমাদের ডায়াবেটিস সেন্টারে চিকিৎসা করানোর জন্য অনেকেই দূর দূরান্ত থেকে, এমনকি ৫০০ থেকে ১০০০ কিলোমিটার দূর থেকেও আসেন। বিহার, আসাম, কলকাতা সহ বিভিন্ন স্থানের মানুষ এখানে এসে চিকিৎসা গ্রহণ করছেন।

দূরবর্তী রোগীদের জন্য আমরা কিছু বিশেষ সুবিধা প্রদান করি, যেমন ফ্রি থাকার ব্যবস্থা, ট্রেনের সময়সূচি মাথায় রেখে দ্রুত চিকিৎসার সুযোগ এবং পুরোপুরিভাবে অনলাইন সাপোর্ট। এই সুবিধাগুলো রোগীদের জন্য বারবার আসার প্রয়োজনীয়তা কমিয়ে দেয়।

যারা একেবারেই আসতে অক্ষম, তাদের জন্য আমাদের অনলাইন সেবা প্রদানের ব্যবস্থা রয়েছে, যার মাধ্যমে তারা ঘরে বসেই চিকিৎসা গ্রহণ করতে পারেন। তাই দূরত্ব কোনও বাধা হওয়া উচিত নয়। আমরা সর্বাত্মক চেষ্টা করি আপনার সেবা নিশ্চিত করতে।

প্রশ্ন:- আপনাদের ওখানে চিকিৎসা করাতে গেলে কত সময় লাগবে? ডাক্তার দেখাতে আমাদের ২ ঘণ্টা পরেই রিটার্ন ট্রেন আছে।

উত্তর:- আমাদের চিকিৎসা কেন্দ্রের প্রথম পরামর্শ ও পরীক্ষা-নিরীক্ষার সময় সাধারণত ৩০ মিনিট থেকে ১ ঘণ্টা লাগে। তবে আপনারা যদি নির্দিষ্ট সময়ে ফিরতি ট্রেন ধরার পরিকল্পনা করেন, তাহলে অনুগ্রহ করে আমাদের আগাম জানিয়ে রাখবেন। আমরা যথাসম্ভব দ্রুত ও সময়মত সেবা প্রদান করতে সচেষ্ট থাকবো।

প্রশ্ন:- আপনাদের কাছে চিকিৎসা নিলে কি আর এলোপ্যাথি ওষুধ খেতে হবে না?

উত্তর:- আমাদের কাছে চিকিৎসা করালে আপনার আর অ্যালোপ্যাথিক ওষুধ খাওয়ার প্রয়োজন হবে না। কিছু ওষুধ প্রথম দিন থেকেই বন্ধ হয়ে যায়, কিছু কয়েকদিন সময় লাগে, আর কিছু ওষুধ বন্ধ হতে কিছুটা বেশি সময় লাগে। এভাবে, আপনি যদি ১২-১৪টি ওষুধ নিয়মিত খান, তাহলে সেগুলো আস্তে আস্তে বন্ধ হয়ে যাবে। ফলে, আপনি সম্পূর্ণভাবে ওষুধ মুক্ত জীবন যাপন করতে পারবেন।
 

প্রশ্ন:- আপনাদের ওখানে চিকিৎসা করালে কি ভর্তি থাকতে হবে?

উত্তর:- আমাদের ডায়াবেটিস সেন্টারে চিকিৎসা করালে আপনাকে ভর্তি থাকতে হবে না। আমাদের লাইফস্টাইল গাইডলাইন রয়েছে, যা আপনার জন্য বিস্তারিত লেখা আছে এবং সহজেই বোঝা যায়। আমাদের সেন্টারে একটি সহায়ক টিম রয়েছে, যারা আপনার সঙ্গে কথা বলবে এবং হোয়াটসঅ্যাপে চ্যাটের মাধ্যমে যে কোনো সমস্যায় সহযোগিতা করবে। প্রয়োজনে আপনি লাইফস্টাইল মডিফায়ার মোঃ আব্দুল কাইয়ুম স্যারের সাথেও কথা বলতে পারবেন।
 

প্রশ্ন:- আপনাদের কাছে কতদিন পর পর যেতে হবে, আমাদের বাড়ী তো অনেক দূর?

উত্তর:- সচেতন মানুষেরা আমাদের ডায়াবেটিস সেন্টারে প্রথমবার আসলেই হবে। এরপর, তারা অনলাইনের মাধ্যমে নিয়মিত আপডেট দিতে পারবেন, যেমনটি আমাদের নির্দেশনায় উল্লেখ রয়েছে। অনেক রোগী আছেন যারা মাত্র একবার আমাদের সেন্টারে এসে ডায়াবেটিস থেকে সম্পূর্ণ মুক্ত হয়েছেন। যদিও তাদের সপ্তাহে সপ্তাহে আপডেট দিতে হয় এবং প্রতি দুই সপ্তাহে নতুন প্রেসক্রিপশন করা হয়, তবে এইসব আপডেট এবং প্রেসক্রিপশন অনলাইনের মাধ্যমে সম্পন্ন করা হবে। তাই দূরবর্তী রোগীদের জন্যও চিকিৎসা সহজ এবং কার্যকর হবে।
 

প্রশ্ন:- আমার সুগার বর্তমানে নর্মাল, এবং আমি প্রতিদিন ১টি করে ওষুধ, করলা পাউডার, এবং জাম্বু পাউডার খাচ্ছি। আমি ভালো আছি। এই অবস্থায় কি আমি আপনাদের চিকিৎসা নিতে পারবো?

উত্তর:- অবশ্যই, আপনি আমাদের চিকিৎসা নিতে পারবেন। যদিও আপনি বলছেন যে আপনি ভালো আছেন, তবে ওষুধ খেয়ে ভালো থাকা মানে সত্যিকারের সুস্থ থাকা নয়। সত্যিকারের সুস্থতা তখনই আসে যখন আপনি ওষুধ ছাড়াই ভালো থাকেন। আপনার যদি মাত্র একটি ওষুধ নিতে হয়, তবে চিন্তার কিছু নেই। অনেক রোগী আছেন যারা ১০-১৫টি ওষুধ এবং ইনসুলিন নিয়ে থাকেন, এবং তারা আমাদের চিকিৎসা নিয়ে ইনসুলিন মুক্ত হতে পেরেছেন। তাই, ইনশাআল্লাহ, আপনি আমাদের চিকিৎসা নিয়ে আরও ভালো থাকবেন।
 

প্রশ্ন:- আপনাদের চিকিৎসা গ্রহণ করলে ভাত খাওয়া যাবে না?

উত্তর:- শুধুমাত্র ডায়াবেটিস রোগীদের জন্য ভাত খাওয়া সাময়িকভাবে বন্ধ থাকতে পারে। চিন্তার কিছু নেই, কারণ ভাতের পরিবর্তে রুটি, ছাতু, নিমকি, বিস্কিটসহ অন্যান্য অনেক কিছু খাওয়ার ব্যবস্থা রয়েছে। এছাড়া, যারা ভাত একেবারে ছাড়তে পারছেন না, তাদের জন্য বিশেষ ধরনের চাল পাওয়া যায়, যা তারা শুরু থেকেই খেতে পারবেন। আলহামদুলিল্লাহ, সবরকম ব্যবস্থা করা সম্ভব হয়েছে, তাই ভাতের জন্য চিন্তা করতে হবে না।
 

প্রশ্ন:- আমি আপনাদের ডায়াবেটিস সেন্টারে যেতে চাই। আমার বাড়ি অনেক দূর, আপনাদের ওখানে থাকার ব্যবস্থা আছে কি?

উত্তর:- নিশ্চিন্তে আসুন, কারণ আমাদের ডায়াবেটিস সেন্টারে দূরবর্তী রোগীদের জন্য বিনামূল্যে থাকার ব্যবস্থা রয়েছে। চিকিৎসা সম্পূর্ণ বিনামূল্যে, তাই কোনও চিন্তা ছাড়াই এখানে এসে চিকিৎসা নিতে পারবেন। আপনি লাইফস্টাইল মডিফায়ার মোঃ আব্দুল কাইয়ুম স্যারের সাথে সরাসরি সেন্টারে এসে কথা বলতে পারবেন।
 

প্রশ্ন:- চিকিৎসা নেওয়ার আগে আপনাদের ডাক্তারের সাথে কথা বলা যাবে না?

উত্তর:- অবশ্যই কথা বলা যাবে, কারণ আমাদের চিকিৎসা সম্পূর্ণ ফ্রি। চিকিৎসা গ্রহণের আগে লাইফস্টাইল মডিফায়ার মোঃ আব্দুল কাইয়ুম স্যারের সঙ্গে কথা বলতে পারেন। তবে, তার সঙ্গে কথা বলতে হলে সরাসরি ডায়াবেটিস সেন্টারে এসে যোগাযোগ করতে হবে; ফোনের মাধ্যমে নয়।
 

প্রশ্ন:- আপনাদের কাছে চিকিৎসা নিবো ভাবছি কিন্তু আপনাদের চিকিৎসার খরচ এত বেশি কেন?

উত্তর:- আমাদের চিকিৎসা নিতে আগ্রহ প্রকাশ করার জন্য ধন্যবাদ। আমরা বুঝতে পারছি যে খরচ নিয়ে আপনার কিছু প্রশ্ন আছে। আসলে, আমাদের সেবাটি বিনামূল্যে প্রদান করা হয়। তবে, যখন আপনি আমাদের চিকিৎসায় আসেন, তখন আপনাকে যে খাবারগুলি খেতে বলা হয়, সেগুলির জন্য খরচ হয়। কারণ, এতদিন হয়তো আপনি এমন কিছু খাবার খেতেন যা স্বাস্থ্যকর ছিল না, এবং এখন আপনাকে স্বাস্থ্যকর খাবার খেতে বলা হচ্ছে। স্বাস্থ্যকর খাবারের খরচ কিছুটা বেশি হতে পারে, তবে এতে আসলে আপনার সামগ্রিক খরচ কমবে।

আমাদের চিকিৎসায়, আপনি যদি হিসাব করে দেখেন, তাহলে দেখতে পাবেন যে আপনার ওষুধ এবং অপ্রয়োজনীয় খাবারের খরচ অনেকটাই কমে গেছে। যেমন, আগে হয়তো আপনি দিনে চার থেকে পাঁচবার অস্বাস্থ্যকর খাবার খেতেন, কিন্তু এখন দিনে দুই থেকে তিনবার স্বাস্থ্যকর খাবার খেলে চলে যাচ্ছে, ফলে আপনার খাবারের খরচও কমছে। পাশাপাশি, আমাদের নির্দেশিত খাবারগুলি যেমন আটা, ছাতু, তেল, এবং অন্যান্য পুষ্টিকর জিনিস, সেগুলি আপনাকে বাইরে থেকে কিনতে হতো।

এছাড়া, আমাদের চিকিৎসার মাধ্যমে আপনি সুস্থ হয়ে উঠছেন, যা স্থায়ীভাবে আপনার খরচ বাঁচাচ্ছে। উদাহরণস্বরূপ, যেখানে আগে আপনি নিয়মিত ওষুধ খেতে বাধ্য ছিলেন, এখন সেই খরচটিও কমে গেছে। আরও গুরুত্বপূর্ণভাবে, এই স্বাস্থ্যকর জীবনের মাধ্যমে আপনি ভবিষ্যতে হৃদরোগ, কিডনি সমস্যা, স্ট্রোক, বা প্যারালাইসিস থেকে বাঁচতে পারেন। ফলে, দীর্ঘমেয়াদে, আপনার প্রচুর টাকা সাশ্রয় হবে এবং আপনাকে সারাজীবন ওষুধ বা অন্যান্য চিকিৎসায় ব্যয় করতে হবে না।

তাই, আমরা মনে করি, এটি কেবল খরচ নয়, বরং একটি বিনিয়োগ আপনার স্বাস্থ্য এবং সুস্থ জীবনের জন্য

প্রশ্ন:- আপনার চেম্বারে চিকিৎসা প্রদানের জন্য যিনি দায়িত্বে আছেন, তার নাম কি? তিনি কোথা থেকে ডিগ্রি অর্জন করেছেন এবং কোন চিকিৎসা নিয়ে পড়াশোনা করেছেন?

উত্তর:- চিকিৎসা প্রদানকারী লাইফস্টাইল মডিফায়ার “মোঃ আব্দুল কাইয়ুম”

আমাদের সেবা গ্রহণকারীরা কেবল ডিগ্রী দেখে চিকিৎসা করতে আসেন না। তাদের অনেকেই আগে বড় বড় ডিগ্রীধারী ডাক্তারদের কাছ থেকে চিকিৎসা নিয়ে ব্যর্থ হয়েছেন। এদের মধ্যে কেউ কেউ হার্ট অ্যাটাক, স্ট্রোক, কিডনি ক্ষতির মতো জটিল সমস্যায় পড়েছেন এবং বহু ঔষধ সেবন করেও মুক্তি পাননি।

আমাদের কাছে যখন তারা আসেন, তারা একগুচ্ছ ঔষধ এবং ইনসুলিন নিয়ে আসেন। আমাদের চিকিৎসা গ্রহণের পর ধীরে ধীরে তারা ইনসুলিন এবং ঔষধগুলো ছাড়তে সক্ষম হন। পরিশেষে দেখা যায়, তারা কোনো ঔষধ বা ইনসুলিন ছাড়াই সুস্থ ও স্বাভাবিক জীবন যাপন করতে সক্ষম হন। এই ধরনের ফলাফল দেখেই অনেক মানুষ আমাদের সেবা গ্রহণ করতে আসছেন।

তাই, যদি আপনি আমাদের ফলাফল দেখতে চান, তবে আমাদের কাছে চিকিৎসা করান। আর যদি আপনার বড় বড় ডিগ্রীধারী ডাক্তারের প্রয়োজন হয়, তবে অনেক ডিগ্রীধারী ডাক্তার রয়েছেন, তাদের কাছে যেতে পারেন।
আমাদের চিকিৎসার ফলাফল দেখতে এখানে ক্লিক করুন

প্রশ্ন:- আমি একজন ইনসুলিন রুগী। এক্ষেত্রে কি আমি আপনাদের চিকিৎসা নিয়ে উপকৃত হতে পারবো?

উত্তর:- অবশ্যই, আপনি আমাদের চিকিৎসা নিয়ে উপকৃত হতে পারবেন। অনেক ইনসুলিন রোগী আমাদের চিকিৎসা নিয়ে তাদের ইনসুলিন পুরোপুরি বন্ধ করতে সক্ষম হয়েছেন। তাই আপনি আমাদের চিকিৎসা একবার চেষ্টা করে দেখতে পারেন। আমরা সায়েন্টিফিকভাবে পরীক্ষা-নিরীক্ষা করে আপনার ফলাফল পর্যবেক্ষণ করব এবং সঠিক দিকনির্দেশনা প্রদান করব।
 

প্রশ্ন:- আমি ডায়াবেটিস রোগী এবং আমার পিত্তথলির অপারেশন হয়েছে। এমন পরিস্থিতিতে, আমি কি ডায়াবেটিস থেকে মুক্তি পেতে পারবো?

উত্তর:- নিশ্চিতভাবেই, আমাদের চিকিৎসা গ্রহণ করতে কোনো সমস্যা হবে না যদি কারো পিত্তথলি পাথর অপারেশন হয়ে থাকে। আমরা অনেক রোগীকে দেখেছি যারা বিভিন্ন ধরনের অপারেশন করেছেন—পিত্তথলি পাথর, কিডনির পাথর বা অন্যান্য সমস্যার জন্য—তাদের জন্য আমাদের চিকিৎসা করাতে কোনো সমস্যা হয়নি। বরঞ্চ, আমাদের কিছু রোগী এমনও আছেন যাদের অপারেশন করতে হয়েছে এবং এরপরেও তারা আমাদের চিকিৎসা গ্রহণ করেছেন। কারণ আমাদের চিকিৎসা শুধুমাত্র প্রাকৃতিক খাবার ভিত্তিক, কোনো মেডিসিনের ব্যবহার ছাড়াই। সুতরাং, অপারেশন করার আগে বা পরে আমাদের চিকিৎসা গ্রহণ করা একদম নিরাপদ।
 

প্রশ্ন:- ডায়াবেটিস হওয়ার পর থেকে আমার যৌন আকাঙ্ক্ষা কমে গেছে এবং কর্মক্ষমতা হ্রাস পেয়েছে। শরীর দুর্বল লাগে এবং সবসময় ঘুমানোর ইচ্ছা হয়। ওজনও অতিরিক্ত কমে গেছে। আমি কি এই সমস্যা থেকে মুক্তি পেতে পারি?

উত্তর:- আপনার উল্লিখিত সমস্যাগুলো ডায়াবেটিস রোগীদের মধ্যে সাধারণত দেখা যায়। তবে, এই সমস্যাগুলো থেকে সম্পূর্ণ মুক্তি পাওয়া সম্ভব। আমাদের সাক্ষাৎকার ভিডিওগুলোতে আপনি দেখতে পাবেন যে অনেক রোগী যারা পাঁচ থেকে দশটি বা তার বেশি ওষুধ সেবন করতেন, শুধু সুগারের জন্য নয়, বিভিন্ন সমস্যার জন্যও তারা ওষুধ নিতেন। এখন আলহামদুলিল্লাহ, আমাদের কাছে চিকিৎসা গ্রহণ করার পর তাদের আর কোনো ওষুধ প্রয়োজন হয় না, তারা ওষুধ ছাড়া জীবনযাপন করছেন। তাই ভরসা রাখুন, ইনশাআল্লাহ আপনিও এই সমস্যাগুলো থেকে মুক্তি পাবেন।
 

প্রশ্ন:- আমার ডায়াবেটিস (সুগার) ১৫ বছর ধরে আছে। এই অবস্থায় কি আমার সুগার পুরোপুরি ভালো হওয়ার সম্ভাবনা আছে?

উত্তর:- আমাদের কেন্দ্রে, ১৫ বছরের চেয়ে বেশি সময় ধরে ডায়াবেটিসে ভুগছেন এমন রোগীরাও সুস্থ হয়েছেন। আপনি যদি আমাদের সাক্ষাৎকার ভিডিওগুলো দেখেন, তবে দেখতে পাবেন যে অনেক রোগী, যাদের ডায়াবেটিস ১৫ বছর বা তারও বেশি সময় ধরে ছিল, তারা সম্পূর্ণ সুস্থ হয়ে উঠেছেন। তাই আপনার ১৫ বছরের ডায়াবেটিস নিয়ে হতাশ হবেন না; ভরসা রাখুন, ইনশাআল্লাহ্‌, আপনি ভালো হবেন।
 

প্রশ্ন:- আপনাদের কেন্দ্রে চিকিৎসা নিচ্ছি এবং জানতে চাই যে অন্য কোনো স্বাস্থ্য সমস্যার কারণে আমি অ্যালোপ্যাথি, হোমিওপ্যাথি বা আয়ুর্বেদিক ঔষধ গ্রহণ করতে পারবো কিনা। এই ঔষধগুলো গ্রহণ করলে কি কোনো ক্ষতি হবে? দয়া করে এই বিষয়ে স্পষ্ট নির্দেশনা প্রদান করুন।

উত্তর:- আমাদের কেন্দ্রে চিকিৎসা নিয়ে আপনি অন্য কোনো ওষুধ গ্রহণ করতে পারেন, কারণ আমাদের চিকিৎসা পদ্ধতিতে কোনো ঔষধ ব্যবহার করা হয় না। আমরা শুধুমাত্র খাবার এবং জীবনযাত্রার পরিবর্তনের মাধ্যমে চিকিৎসা প্রদান করি। তাই অন্য কোনো ঔষধ গ্রহণের ক্ষেত্রে আমাদের পদ্ধতির সঙ্গে কোনো সংঘর্ষ হয় না। আমরা আমাদের নির্দেশনামায় উল্লেখ করেছি যে প্রয়োজনে আপনি অন্য কোনো চিকিৎসা নিতে বা ঔষধ গ্রহণ করতে পারেন।
 

প্রশ্ন: আপনাদের কাছে ডায়াবেটিস সেরে যাওয়ার কোনো প্রমাণ আছে কি? যদি থাকে, কী প্রমাণ আছে? কোনো রোগীর নাম্বার দিতে পারেন যার ডায়াবেটিস ভালো হয়েছে, যাতে আমি তার সাথে কথা বলতে পারি?

উত্তর:- জি অবশ্যই আমাদের কাছে সুগার ভালো হয়েছে এর বহু প্রমাণ রয়েছে। 
একটা দুইটা না প্রায় ১০০ খানার উপরে ভিডিও রয়েছে। যাদের সুগার ভালো হয়েছে এবং এমন রোগী রয়েছে যাদের সাথে কোন ভিডিও করা হয়নি। 
প্রমাণ সহকারে দেখতে চাইলে এখানে  ক্লিক করুন তাহলেই আমাদের চিকিৎসাটি সম্বন্ধে অনেক কিছু তথ্য পেয়ে যাবেন।

আপনাকে যে লিঙ্ক দেওয়া হয়েছে এবং রোগীদের সঙ্গে সরাসরি ভিডিও করে রোগীদের কাছ থেকে এবং সাইন্টিফিক ভাবে প্রুফ করে দেওয়া হয়েছে যে সুগার ভালো হওয়ার প্রমাণ দেখানো হয়েছে এরপরেও যদি আপনাকে তাদের ফোন নাম্বার লাগে তাহলে আপনাকে ফোন নাম্বার দিলেও আপনি তখন এই অজুহাত দেখাবেন যে এগুলো ওদের সাজানো লোক। সুতরাং ভিডিও দেখে যদি আপনার বিশ্বাস না হয় তাহলে আমাদের পরামর্শ হলো আমাদের কাছে চিকিৎসা না করানোই উত্তম আপনার জন্য।

তবে, আমরা আপনাকে শেষ কথাটি বলি, আপনি আমাদের ডায়াবেটিস সেন্টারে এসে পরিদর্শন করুন। আমরা আমাদের সফল রোগীদের সঙ্গে আপনাকে ফোনে কথা বলিয়ে দেবো, যাতে আপনি সরাসরি তাদের অভিজ্ঞতা শুনতে পারেন।
 

প্রশ্ন: অনেক বড় বড় ডাক্তার বলছেন সুগার/ডায়াবেটিস ভালো হয় না। কিন্তু আপনি কিভাবে বলছেন যে সুগার ভালো হয়?

উত্তর:- ডাক্তাররা তাদের অবস্থান থেকে তারা ঠিকই কথা বলেছেন যে সুগার ওষুধে ভালো হয় না। সুগার ওষুধে ভালো হয় না এটা যেমন সত্য ঠিক তেমনি সুগার ঔষধে নয় সঠিক লাইফস্টাইল এর মাধ্যমে ভালো হয় এটাও সত্য। কেননা সর্বাধুনিক গবেষণায় প্রমাণ হয়েছে যে সুগার ভালো হয়। বিস্তারিত জানতে ডায়াবেটিস কোড বইটি পড়ুন
বইটির সংক্ষিপ্ত পরিচয়: 
"ডায়াবেটিস কোড" বইটি ড. জেসন ফাং দ্বারা রচিত একটি প্রভাবশালী বই, যা ডায়াবেটিস ব্যবস্থাপনার জন্য একটি নতুন পদ্ধতি প্রস্তাব করে। বইটিতে ড. ফাং টাইপ ২ ডায়াবেটিসের মূল কারণ হিসেবে ইনসুলিন প্রতিরোধ এবং উচ্চ ইনসুলিনের মাত্রা চিহ্নিত করেন এবং তিনি খাদ্যাভ্যাস এবং উপবাসের মাধ্যমে এই সমস্যা সমাধানের উপর গুরুত্ব দেন। তার মতে, ডায়াবেটিস প্রতিরোধ ও নিয়ন্ত্রণের জন্য কার্বোহাইড্রেট গ্রহণ হ্রাস এবং ইন্টারমিটেন্ট ফাস্টিং কার্যকরী হতে পারে। বইটি বিজ্ঞানসম্মত ব্যাখ্যা এবং রোগীদের ব্যক্তিগত অভিজ্ঞতার সমন্বয়ে রচিত, যা ডায়াবেটিস রোগীদের জন্য একটি কার্যকর নির্দেশিকা হিসেবে কাজ করতে পারে।
 

প্রশ্ন: আমি একজন দিন মজুর, আমি একজন ফেরিওয়ালা, আমি একজন আলেম মানুষ , আমি একজন সরকারি চাকরি করি আমি কি আপনাদের চিকিৎসার মাধ্যমে উপকৃত হতে পারবো? আমি তো সকালে বেড় হয় রাত্রে ফিরি

উত্তর:- নিশ্চিতভাবে আপনি আমাদের চিকিৎসার মাধ্যমে উপকৃত হতে পারবেন। আমাদের চিকিৎসা ব্যবস্থায় অনেক দিনমজুর, ফেরিওয়ালা, সরকারি চাকরিজীবী এবং আলেম সফলভাবে সুস্থ হয়েছেন, আলহামদুলিল্লাহ। 

আপনার ক্ষেত্রে সফলতার জন্য প্রয়োজন যথাযথ জ্ঞান ও শৃঙ্খলা। আমরা আপনাকে প্রয়োজনীয় জ্ঞান সরবরাহ করবো এবং আপনি সেটি অনুসরণ করবেন। চিন্তার কোনো কারণ নেই, আমাদের কাছ থেকে চিকিৎসা গ্রহণ করুন। যদি আমরা আপনার সমস্যা সমাধানে সফল না হই, আমরা তা স্পষ্টভাবে জানিয়ে দেবো। 

অতএব, আপনিও নিশ্চিন্তে আমাদের চিকিৎসা পদ্ধতি অনুসরণ করতে পারেন এবং আশা রাখি, আপনি সুস্থ হয়ে উঠবেন।

প্রশ্ন:- সুগার ভালো হওয়ার পর আমি কি আগের মতই চলতে পারবো?

উত্তর:- অবশ্যই, আপনি সুগার ভালো হওয়ার পর আগের মতোই স্বাভাবিক জীবন যাপন করতে পারবেন এবং ঔষধমুক্ত জীবন পাবেন। তবে, ভবিষ্যতে যাতে সুগার না হয়, এর জন্য কিছু নিয়ম মেনে চলা গুরুত্বপূর্ণ। এই নিয়মগুলো একজন সুস্থ মানুষের জন্যও প্রযোজ্য, যা ডায়াবেটিস থেকে দূরে থাকতে সাহায্য করবে। এসব নিয়মগুলো মেনে চললে আপনি ভবিষ্যতে ডায়াবেটিস রোগী হবার ঝুঁকি থেকে মুক্ত থাকবেন।
 

প্রশ্ন:- আপনাদের আটা ও ছাতুর দাম বা কতো?

উত্তর:- আপনি যদি আমাদের দেওয়া খাবার এবং সাপ্লিমেন্টগুলির দাম জানতে চান, তাহলে অনুগ্রহ করে আমাদের ওয়েবসাইট www.PeaceHoney.in ভিজিট করুন।

সুতরাং, আমাদের খাদ্যপণ্যের দাম দেখে আতঙ্কিত না হয়ে, আমাদের পিস লাইব্রেরী ডায়াবেটিস সেন্টারে এসে ফ্রি পরামর্শ নিন এবং তারপরে সিদ্ধান্ত নিন যে আপনি চিকিৎসা গ্রহণ করবেন কিনা। আমাদের লক্ষ্য হলো আপনাকে সর্বোত্তম স্বাস্থ্যসেবা প্রদান করা, তাই আমরা আন্তরিকভাবে আপনাকে সাহায্য করতে প্রস্তুত।
 

প্রশ্ন:- আপনাদের আটা ও ছাতু কি দিয়ে তৈরি যে সুগার বাড়ে না?

উত্তর:- আমাদের আটা এবং ছাতু মূলত ড্রাই ফ্রুটস দিয়ে তৈরি, যেমন কাঠবাদাম, চিনা বাদাম, কাজুবাদাম, নারিকেল ইত্যাদি। এই উপাদানগুলো ব্যবহার করে তৈরি আটা ও ছাতু খেলে রক্তে শর্করার মাত্রা বাড়ে না, বরং নিয়ন্ত্রণে আসে।

ড্রাই ফ্রুটসের প্রাকৃতিক পুষ্টিগুণ এবং লো গ্লাইসেমিক ইনডেক্সের কারণে এগুলো ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণে সহায়ক। ফলে, নিয়মিত এই ধরনের খাবার খেয়ে অনেকেই রক্তে শর্করার মাত্রা স্থিতিশীল রাখতে সক্ষম হন এবং একসময় সুস্থ হয়ে উঠতে পারেন।
 

প্রশ্ন:- আপনাদের খাবারে এমন কি আছে যে ডায়াবেটিস ভালো হয়ে যাচ্ছে?

উত্তর:- আমাদের খাবারের মূল বৈশিষ্ট্য হলো লো গ্লাইসেমিক লোড, যা খেলে আপনার রক্তে শর্করার মাত্রা নিয়ন্ত্রণে থাকে, পুষ্টিহীনতা দূর হয়, এবং কোষ খালি করতে সহায়তা করে। আমাদের কাছে আটা, ছাতু, নিমকি, বিস্কুট থেকে শুরু করে সমস্ত প্রয়োজনীয় খাদ্যপণ্য রয়েছে, যেগুলোর গ্লাইসেমিক লোড খুবই কম।

এই ধরনের খাবার আপনার শরীরের উপর কম চাপ সৃষ্টি করে, যার ফলে সুগার নিয়ন্ত্রণে আসে এবং বিভিন্ন রোগী দ্বারা পরীক্ষিতভাবে দেখা গেছে,

এই পদ্ধতিতে প্রাকৃতিক এবং পুষ্টিকর খাবারের মাধ্যমে আমরা ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণে সহায়ক ভূমিকা পালন করি।
 

প্রশ্ন:- রেজিস্ট্রেশন ফি নেওয়া ঠিক আছে, কিন্তু এটি এত বেশি কেন? যদি একটু কম হতো, তাহলে ভালো হতো।

উত্তর:- আপনি যদি ভালোভাবে বিবেচনা করেন, দেখবেন যে একজন সুগার স্পেশালিস্ট ডাক্তারের ফি সাধারণত ৬০০-৭০০ টাকা বা তার চেয়েও বেশি হয়ে থাকে। আপনাকে তার কাছে মাসে একবার বা দুবার চিকিৎসা করাতে হয়, যা এক বছরে প্রায় ১৫,০০০ টাকা বা তারও বেশি খরচ পড়তে পারে, শুধু ডাক্তার দেখানোর জন্য।

কিন্তু আলহামদুলিল্লাহ, আমাদের সেবার ক্ষেত্রে আপনি মাত্র এক হাজার টাকার বিনিময়ে সম্পূর্ণ চিকিৎসা এবং অন্যান্য সার্ভিস পাচ্ছেন। এবার আপনি নিজেই চিন্তা করে বলুন, আমরা কি আসলেই বেশি নিচ্ছি?

ধরুন, আমাদের কাছে আপনাদের জন্য দুটি অপশন আছে: আপনি যদি প্রতি ভিজিটে চিকিৎসা করান, তাহলে প্রতি বার ৪০০ টাকা করে দিতে হবে। অথবা একবারের জন্য হাজার টাকা দিয়ে রেজিস্ট্রেশন করলেই রোগ ভালো হওয়া পর্যন্ত সম্পূর্ণ চিকিৎসা ফ্রি পাবেন।

আপনি কোন অপশনটি বেছে নেবেন? নিঃসন্দেহে বুদ্ধিমান মানুষরা এককালীন হাজার টাকার অপশনটি নেবে। আমরা আপনাকে বুদ্ধিমান বলে মনে করি, তাই আশা করছি ভবিষ্যতে আর এ ধরনের প্রশ্ন আপনার কাছ থেকে শুনতে হবে না।
 

প্রশ্ন:- আপনাদের কাছে কতদিন চিকিৎসা করালে সুগার থেকে মুক্ত হতে পারবো ?

উত্তর:- অভিজ্ঞতা অনুযায়ী, সাধারণভাবে আমরা ছয় থেকে নয় মাসের মধ্যে সুগার থেকে মুক্তির পরামর্শ দেই। তবে, কারো কারো ক্ষেত্রে এই সময়সীমা কম বা বেশি হতে পারে। এটি মূলত আপনার শারীরিক অবস্থা, চিকিৎসার প্রতিক্রিয়া এবং লাইফস্টাইল পরিবর্তন মেনে চলার উপর নির্ভর করে।
 

প্রশ্ন:- কোন গ্যারান্টি আছে কি ? আপনারা গ্যারান্টি দিতে পারবেন যে সুগার ভালো হবেই?

উত্তর:- ডায়াবেটিসের চিকিৎসায় গ্যারান্টি দেওয়া একটু কঠিন। প্রতিটি রোগীর অবস্থা এবং প্রতিক্রিয়া আলাদা হয়। 

1. পরীক্ষিত পদ্ধতি: আমাদের কেন্দ্রের চিকিৎসা এবং লাইফস্টাইল প্রোগ্রামগুলি পরীক্ষিত এবং অনেক রোগীর ক্ষেত্রে সফল হয়েছে।
2. প্রাকৃতিক উপায়: আমরা প্রাকৃতিক এবং খাদ্যভিত্তিক পদ্ধতি ব্যবহার করি, যা দীর্ঘমেয়াদী স্বাস্থ্য উন্নতির জন্য কার্যকর।
3. বিরূপ প্রতিক্রিয়া: প্রাকৃতিক চিকিৎসার কোন পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া নেই, তাই এটা চেষ্টা করা নিরাপদ।
4. রোগীর দায়িত্ব: চিকিৎসার পাশাপাশি রোগীর সহযোগিতা এবং লাইফস্টাইল পরিবর্তন খুবই গুরুত্বপূর্ণ। এই বিষয়টি রোগীর উপর নির্ভর করে।
5. ধৈর্য্য: ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণে ধৈর্য্যের প্রয়োজন। সময় এবং প্রচেষ্টার সাথে ফলাফল পাওয়া সম্ভব।
 

প্রশ্ন:- আপনারা কি কি ঔষধ দিয়ে থাকেন?

উত্তর:- আমরা Peace Library Diabetes Centre-এ মূলত কোন ঔষধ প্রদান করি না। আমাদের মূল বক্তব্য হল, "খাদ্যকেই ঔষধ হিসেবে গ্রহণ করুন।" আমরা রোগীদের ন্যাচারাল খাবার এবং প্রয়োজনীয় সাপ্লিমেন্ট দিয়ে থাকি। এছাড়াও, সঠিক লাইফস্টাইল মেনে চলার পরামর্শ প্রদান করি। এই প্রক্রিয়াগুলির মাধ্যমেই আমরা রোগীদের সুস্থ রাখার চেষ্টা করি। আমাদের কাছে আপনার জন্য প্রকৃত ঔষধ হল সঠিক খাদ্যাভ্যাস, প্রাকৃতিক খাদ্য এবং স্বাস্থ্যকর জীবনযাপন।
 

প্রশ্ন:- আমার সুগার আছে। আমি আপনাদের প্রোডাক্ট অর্ডার করতে চাই, এতে কি সুগার ভালো হবে?

উত্তর:- আমাদের প্রোডাক্টগুলি ব্যবহার করে সুগার নিয়ন্ত্রণে আনার জন্য কয়েকটি শর্ত মেনে চলা প্রয়োজন। আমাদের প্রোডাক্টগুলি ব্যবহার করার আগে, আপনার শারীরিক অবস্থা, বয়স, ওজন, রক্তচাপ এবং রোগের ইতিহাসের উপর ভিত্তি করে নির্দিষ্ট নিয়মগুলি নির্ধারণ করা হবে।

আমাদের চিকিৎসা সেবা বিনামূল্যে পাওয়া যায়, তাই আমাদের পরামর্শ হলো প্রথমে আমাদের কাছে ট্রিটমেন্ট করিয়ে নিন। এরপর প্রোডাক্টগুলি অর্ডার করুন। এভাবে নিয়ম মেনে চললে আপনি ভালো ফলাফল পাবেন।
 

প্রশ্ন:- আপনাদের কাছে চিকিৎসা নিলে কি কি খাবার খেতে পাবো এবং কি কি খাবার খেতে পাবো না?

উত্তর:- আপনি কি কি খেতে পারবেন এবং কি কি খেতে পারবেন না, তা নির্ভর করবে আপনার শারীরিক সমস্যার ধরন, ওজন, রক্তচাপ, এবং শরীরের অন্যান্য অবস্থা উপর।

পূর্বের ইতিহাস এবং বর্তমান শারীরিক পরিস্থিতি বিবেচনা করে আমাদের লাইফস্টাইল মডিফায়ার মোঃ আব্দুল কাইয়ুম আপনাকে সঠিক পরামর্শ প্রদান করবেন।

এই পরামর্শগুলো পেতে এবং আপনার ডায়াবেটিস ভাল করতে, পীস লাইব্রেরী ডায়াবেটিস সেন্টারে এসে চিকিৎসা গ্রহণ করতে হবে।
 

প্রশ্ন:- আপনাদের চিকিৎসা নিয়ে সুগার ফল্ট করবে না তো?

উত্তর:- আমাদের চিকিৎসা পদ্ধতি সম্পূর্ণ প্রাকৃতিক এবং খাদ্যাভ্যাসের পরিবর্তনের মাধ্যমে সুগার নিয়ন্ত্রণ করা হয়। এটি একটি স্বাস্থ্যকর জীবনধারা প্রতিষ্ঠার উপর ভিত্তি করে, যা দেহকে নিজেই সুগার নিয়ন্ত্রণ করার সক্ষমতা দেয়। আমাদের পদ্ধতিতে কোন কৃত্রিম ওষুধ বা রসায়ন ব্যবহার করা হয় না, তাই সুগার ফল্ট হওয়ার সম্ভাবনা থাকে না। অনেক রোগী এই পদ্ধতিতে তাদের সুগার সম্পূর্ণ নিয়ন্ত্রণ করতে পেরেছেন এবং দীর্ঘমেয়াদী স্বাস্থ্য উপকারিতা পেয়েছেন।

প্রশ্ন:- আপনাদের চিকিৎসা কি? এলোপতি নাকি হোমিওপ্যাথি নাকি আয়ুর্বেদিক?

উত্তর:- আমাদের চিকিৎসার পদ্ধতি 
১) রোগের মূল কারণ (Root cause) সাইন্টিফিক পরীক্ষা নিরীক্ষার ও হিষ্ট্রি টেকিং এর মাধ্যমে বের করা হয়। 
২) সঠিক লাইফ স্টাইল, রোগ ভিত্তিক খাবারের তালিকা প্রদান।
৩) সঠিক ভিটামিন ও সাপ্লিমেন্টের মাধ্যমে নিরাপদ চিকিৎসা প্রদান ও নিয়মিত ফলোআপ করা হয়।
৪) এলোপ্যাথিক কেমিক্যাল ঔষধ থেকে ধীরে ধীরে বের করে আনার প্রচেষ্টা করা হয়।
৫) বিভিন্ন ধরনের ন্যাচারাল থেরাপি ব্যবহারের সঠিক পরামর্শ ও দিক নির্দেশনা দেওয়া হয়।

সম্পূর্ণ পার্শ্ব-প্রতিক্রিয়ামুক্ত, নিরাপদ এবং কার্যকর চিকিৎসার জন্য আজই যোগাযোগ করুন।
📱9732 624 907
 

প্রশ্ন:- আপনাদের ঠিকানা কোথায় ?

উত্তর:- আমাদের ঠিকানা
Peace Library Diabetes Centre 
Sekhpur {Chandpur,Jharkhand Bordar} Dhuliyan Murshidabad 742202 MOB 📲  9732 624 907 / 9732262844

ভিডিওটি দেখতে পারেন রাস্তা চেনার জন্য 
https://youtu.be/FLKAos86Hgg

আসার এক থেকে দুই দিন আগে আমাদের এই নাম্বারে কল করে নাম লিখাতে হবে
📲          
9732 262 844  
9732 624 907

শুধু  শুক্রবার ও মঙ্গলবার বন্ধ

বাকি প্রত্যেক দিন 👇
⏰সকাল 7 টা থেকে সন্ধ্যা 5 টা পর্যন্ত⏰
 

প্রশ্ন:- ডায়াবেটিসের লক্ষণ?

উত্তর:-  ডায়াবেটিসের সাধারণ লক্ষণগুলো হলো: 

  1. 1. *অতিরিক্ত তৃষ্ণা লাগা (পলিডিপসিয়া)* 
  2. 2. *প্রচুর প্রস্রাব হওয়া (পলিউরিয়া)* 
  3. 3. *অতিরিক্ত ক্ষুধা লাগা (পলিফেজিয়া)* 
  4. 4. *ওজন কমে যাওয়া (বিশেষত টাইপ ১ ডায়াবেটিসে)* 
  5. 5. *দুর্বলতা বা ক্লান্তি অনুভব করা* 
  6. 6. *দৃষ্টি ঝাপসা হয়ে যাওয়া* 
  7. 7. *ঘা বা ক্ষত শুকাতে দেরি হওয়া* 
  8. 8. *প্রচুর সংক্রমণ হওয়া, যেমন ত্বকের বা মূত্রনালির সংক্রমণ* 
  9. 9. *হাত বা পায়ে ঝিনঝিন বা অবশ ভাব* যদি এসব লক্ষণগুলি দেখা দেয়, তাহলে একজন চিকিৎসকের পরামর্শ নেওয়া উচিত।

প্রশ্ন:- ডায়াবেটিস কি?

উত্তর:- ডায়াবেটিস (Diabetes) হল একটি দীর্ঘমেয়াদী স্বাস্থ্য সমস্যা যেখানে রক্তে গ্লুকোজ বা চিনি স্তর বেশি থাকে। এটি সাধারণত দুটি প্রধান প্রকারে বিভক্ত: 1. *টাইপ ১ ডায়াবেটিস*: এটি একটি অটোইমিউন রোগ যেখানে শরীরের প্রতিরোধক ব্যবস্থা অগ্ন্যাশয়ের ইনসুলিন উৎপাদক কোষগুলিকে আক্রমণ করে এবং ধ্বংস করে। ফলস্বরূপ, শরীর ইনসুলিন উৎপাদন করতে পারে না, যা রক্তে গ্লুকোজের মাত্রা নিয়ন্ত্রণে সাহায্য করে। 2. *টাইপ ২ ডায়াবেটিস*: এটি সাধারণত পরিপক্ক বয়সে দেখা যায় এবং শরীর ইনসুলিন তৈরি করতে পারে, কিন্তু তা পর্যাপ্ত পরিমাণে উৎপাদিত হয় না বা শরীর ইনসুলিনের প্রতিক্রিয়া ঠিকমতো দেখায় না। এটি ইনসুলিন প্রতিরোধ নামেও পরিচিত।