Open main menu
হোম
সেবা
রিভিউ
আমাদের সম্পর্কে
যোগাযোগ
FAQ
বুক অ্যাপয়েন্টমেন্ট
BMI Calculator
লগিন করুন
Shop Now
স্বাস্থ্যকর লাইফস্টাইল
স্বাস্থ্যকর লাইফস্টাইল
কি আছে আমাদের লাইফ স্টাইলে? কেন ভাল হয়ে যায় লাইফ স্টাইল ও লাইফ টাইম ডিসিস গুলো। (সুস্থতার মূল মন্ত্রে সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ যে বিষয়টি তা হল খাদ্যাভ্যাস)
১) আমরা স্বাস্থ্যকর খাদ্য খেতে বলি।
২) আমরা রোযা রাখতে বলি।
৩) আমরা ভালো ঘুমাতে বলি।
৪) আমরা দৈনিক ব্যায়াম করতে বলি।
৫) আমরা মানসিক প্রশান্তির চর্চা করতে বলি।
‘সুস্থতা সৃষ্টিকর্তার নেয়ামত সুতরাং তাকে ধরে রাখুন’
জেনে রাখবেন
“দুর্বল মুমিনের চেয়ে শক্তিশালী মুমিন উত্তম”
“মানুষ বড়ই আশ্চর্যজনক ও বোকা”
সে সম্পদ অর্জন করতে গিয়ে স্বাস্থ্য হারায়।
তারপর আবার সেই স্বাস্থ্য ফিরে পেতে সম্পদ নষ্ট করে।
নিজেকে ভালোবাসুন, নিজেকে সময় দিন। আপনার স্বাস্থ্যই আপনার সম্পদ, একথা বুঝে নিন।
“স্বাস্থ্যকর লাইফস্টাইল সুস্থ জীবন” “হয়তো ডিসিপ্লিন নয়তো ডিসিস” আপনার লাইফস্টাইল মডিফিকেশন করতে পরামর্শ নিন লাইফস্টাইল মডিফায়ার
আব্দুল কাইয়ুম পীস লাইব্রেরী
এর কাছে।
চিকিৎসার জন্য আজই অ্যাপয়েন্টমেন্ট বুক করুন
• ঔষধ মুক্ত জীবন সুস্থ জীবন, আর এর জন্য প্রয়োজন স্বাস্থ্যকর লাইফ স্টাইল।
Book Appointment
আমাদের সেবা সমূহ
ডায়াবেটিস (সুগার)
ডায়াবেটিস, বাংলায় যা সু.......
View Details
Appointment Details
Close modal
ডায়াবেটিস, বাংলায় যা সুগার নামেও পরিচিত, এটি একটি ক্রনিক (দীর্ঘমেয়াদি) স্বাস্থ্য সমস্যা যেখানে শরীরের রক্তে গ্লুকোজের পরিমাণ স্বাভাবিকের চেয়ে বেড়ে যায়। এটি মূলত ইনসুলিন নামক হরমোনের অভাব বা কার্যকারিতার অভাবে ঘটে। ডায়াবেটিসের প্রধানত তিনটি ধরন রয়েছে: 1. *টাইপ ১ ডায়াবেটিস:* এই ধরনের ডায়াবেটিসে শরীর পর্যাপ্ত ইনসুলিন উৎপাদন করতে পারে না কারণ ইমিউন সিস্টেম ইনসুলিন উৎপাদনকারী কোষগুলোকে ধ্বংস করে দেয়। এটি সাধারণত শিশু বা তরুণদের মধ্যে দেখা যায়। 2. *টাইপ ২ ডায়াবেটিস:* এটি সবচেয়ে সাধারণ ধরনের ডায়াবেটিস এবং সাধারণত প্রাপ্তবয়স্কদের মধ্যে দেখা যায়। এখানে শরীর পর্যাপ্ত ইনসুলিন উৎপাদন করতে পারলেও উৎপাদিত ইনসুলিন কার্যকরভাবে ব্যবহার করতে পারে না। 3. *গর্ভকালীন ডায়াবেটিস:* এটি গর্ভাবস্থায় ঘটে এবং সাধারণত জন্মের পর ঠিক হয়ে যায়। তবে, এটি ভবিষ্যতে টাইপ ২ ডায়াবেটিসের ঝুঁকি বাড়াতে পারে। ডায়াবেটিসের উপসর্গগুলির মধ্যে রয়েছে: - অতিরিক্ত তৃষ্ণা - ঘন ঘন প্রস্রাব - অতিরিক্ত ক্ষুধা - ক্লান্তি - ওজন হ্রাস (টাইপ ১ ডায়াবেটিসে)
Book Appointment Now
Cancel
হাই প্রেসার (উচ্চ রক্তচাপ)
হাই প্রেসার বা উচ্চ রক্তচ.......
View Details
Appointment Details
Close modal
হাই প্রেসার বা উচ্চ রক্তচাপ (Hypertension) হলো একটি সাধারণ স্বাস্থ্য সমস্যা যা তখন ঘটে যখন রক্তের চাপ ধমনীতে বৃদ্ধি পায়। এটি হৃদরোগ, স্ট্রোক এবং অন্যান্য গুরুতর স্বাস্থ্য সমস্যার ঝুঁকি বাড়াতে পারে। উচ্চ রক্তচাপের কিছু সাধারণ কারণ: অতিরিক্ত ওজন বা স্থূলতা অনিয়ন্ত্রিত খাদ্যাভ্যাস (অতিরিক্ত লবণ, ফাস্ট ফুড ইত্যাদি) অপর্যাপ্ত শারীরিক কার্যকলাপ ধূমপান এবং মদ্যপান মানসিক চাপ
Book Appointment Now
Cancel
অতিরিক্ত ওজন (স্থুলতা)
অতিরিক্ত ওজন বা স্থূলতা হ.......
View Details
Appointment Details
Close modal
অতিরিক্ত ওজন বা স্থূলতা হলো এমন একটি অবস্থা যেখানে শরীরে অতিরিক্ত ফ্যাট জমা হয়, যা স্বাস্থ্য সমস্যা তৈরি করতে পারে। স্থূলতা হৃদরোগ, ডায়াবেটিস, উচ্চ রক্তচাপ, এবং কিছু ধরনের ক্যান্সারের ঝুঁকি বাড়ায়। স্থূলতার কারণগুলো: 1. *অপুষ্টিকর খাদ্যাভ্যাস*: বেশি পরিমাণে ক্যালোরি গ্রহণ এবং কম পুষ্টিকর খাবার খাওয়া। 2. *অপর্যাপ্ত শারীরিক কার্যকলাপ*: নিয়মিত ব্যায়াম না করা। 3. *জেনেটিক কারণ*: বংশগত কারণে স্থূলতার প্রবণতা থাকতে পারে। 4. *মানসিক চাপ ও আবেগ*: মানসিক চাপ এবং আবেগজনিত কারণে অতিরিক্ত খাওয়া। 5. *হরমোনগত সমস্যা*: কিছু হরমোনজনিত সমস্যা যেমন থাইরয়েডের সমস্যা স্থূলতা সৃষ্টি করতে পারে। 6. *ঔষধের পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া*: কিছু ঔষধ স্থূলতার কারণ হতে পারে।
Book Appointment Now
Cancel
কিডনিতে পাথর (কিডনি স্টোন)
কিডনিতে পাথর বা কিডনি স্ট.......
View Details
Appointment Details
Close modal
কিডনিতে পাথর বা কিডনি স্টোন হলো কঠিন খনিজ ও লবণের স্ফটিক যা কিডনিতে জমে যায়। এটি খুবই ব্যথাদায়ক হতে পারে এবং প্রায়ই প্রস্রাবের সময় সমস্যা সৃষ্টি করে। কিডনি স্টোনের কারণসমূহ: 1. *অপর্যাপ্ত পানি পান*: শরীরে পর্যাপ্ত পানি না থাকলে মূত্র ঘন হয়ে যায় এবং খনিজ ও লবণ জমা হয়ে পাথর তৈরি হতে পারে। 2. *খাদ্যাভ্যাস*: বেশি পরিমাণে লবণ, প্রোটিন, এবং অক্সালেট সমৃদ্ধ খাবার খাওয়া। 3. *পারিবারিক ইতিহাস*: বংশগত কারণে কিডনি স্টোনের ঝুঁকি বাড়ে। 4. *স্থূলতা*: ওজন বেশি থাকলে কিডনি স্টোনের ঝুঁকি বাড়ে। 5. *কিছু চিকিৎসা*: কিছু ঔষধ এবং চিকিৎসা পদ্ধতি কিডনি স্টোনের ঝুঁকি বাড়াতে পারে। কিডনি স্টোনের লক্ষণসমূহ: 1. তীব্র পিঠ বা পেটের ব্যথা 2. প্রস্রাবে রক্ত বা প্রস্রাবের রং গোলাপি, লাল বা বাদামী হওয়া 3. প্রস্রাবে জ্বালা বা ব্যথা 4. ঘন ঘন প্রস্রাবের প্রয়োজন বোধ করা 5. বমি বমি ভাব এবং বমি
Book Appointment Now
Cancel
কিডনি ড্যামেজ
কিডনি ড্যামেজ বা কিডনি ক্.......
View Details
Appointment Details
Close modal
কিডনি ড্যামেজ বা কিডনি ক্ষতি হলো এমন একটি অবস্থা যেখানে কিডনি তার কার্যক্ষমতা হারিয়ে ফেলে। এটি শরীরে বর্জ্য পদার্থ ও অতিরিক্ত তরল জমা হতে দেয়, যা বিভিন্ন ধরনের জটিলতা সৃষ্টি করতে পারে। কিডনি ড্যামেজের কারণসমূহ: 1. *ডায়াবেটিস*: দীর্ঘমেয়াদি উচ্চ রক্তের শর্করা কিডনি ক্ষতির প্রধান কারণ। 2. *উচ্চ রক্তচাপ*: দীর্ঘমেয়াদি উচ্চ রক্তচাপ কিডনির ক্ষতি করতে পারে। 3. *গ্লোমেরুলোনেফ্রাইটিস*: কিডনির ফিল্টারিং ইউনিটের প্রদাহ। 4. *পলিসিস্টিক কিডনি ডিজিজ*: বংশগত কিডনি রোগ যা কিডনিতে সিস্ট তৈরি করে। 5. *দীর্ঘমেয়াদি ইউরিনারি ট্র্যাক্ট ইনফেকশন (UTI)*: দীর্ঘমেয়াদি সংক্রমণ কিডনির ক্ষতি করতে পারে। 6. *বিষাক্ত পদার্থ ও ঔষধ*: কিছু ঔষধ এবং বিষাক্ত পদার্থ কিডনির ক্ষতি করতে পারে। কিডনি ড্যামেজের লক্ষণসমূহ: 1. *পেশাবের পরিবর্তন*: পেশাবের রং বা পরিমাণে পরিবর্তন। 2. *ফুলে যাওয়া*: হাত, পা, মুখে ফোলাভাব। 3. *অবসাদ*: দীর্ঘমেয়াদি ক্লান্তি। 4. *ত্বকের সমস্যা*: শুষ্ক ও চুলকানিযুক্ত ত্বক। 5. *বমি বমি ভাব ও বমি*: খাবার অরুচি এবং বমি। 6. *শ্বাসকষ্ট*: শরীরে অতিরিক্ত তরল জমার কারণে শ্বাসকষ্ট হতে পারে।
Book Appointment Now
Cancel
হার্ট ব্লকেজ
হার্ট ব্লকেজ (Heart block.......
View Details
Appointment Details
Close modal
হার্ট ব্লকেজ (Heart blockage) মূলত হৃদপিণ্ডের ধমনীতে ব্লকেজ বা বাধার সৃষ্টি হওয়া বোঝায়। এই ধমনীগুলি হল হৃদপিণ্ডের রক্ত সরবরাহের প্রধান রাস্তা, এবং যখন এই রাস্তাগুলি ব্লক হয়, তখন হৃদপিণ্ড প্রয়োজনীয় অক্সিজেন ও পুষ্টি পায় না।হার্ট ব্লকেজের কয়েকটি প্রধান কারণ হতে পারে:অ্যাথেরোস্ক্লেরোসিস: ধমনীগুলির মধ্যে কোলেস্টেরল ও ফ্যাট জমে যাওয়ার ফলে ব্লকেজ সৃষ্টি হতে পারে।ক্যালসিফিকেশন: ধমনীগুলিতে ক্যালসিয়াম জমে যায়।থ্রম্বোসিস: রক্ত জমাট বাঁধার ফলে ধমনীর ব্লকেজ হয়।ধমনীর পেশীর অত্যধিক বৃদ্ধির ফলে: ধমনীর ভেতরের পেশীর দেয়াল মোটা হয়ে যায়, যার ফলে ব্লকেজ হয়।হার্ট ব্লকেজের লক্ষণগুলি হতে পারে:বুকে ব্যথা (অ্যাঞ্জাইনা)শ্বাসকষ্টদ্রুত ক্লান্তিঅস্বাভাবিক হৃদস্পন্দনহাত, পা বা চোয়ালে ব্যথা
Book Appointment Now
Cancel
ট্রাইগ্লিসারাইড (টিজি)
ট্রাইগ্লিসারাইড (টিজি) হল.......
View Details
Appointment Details
Close modal
ট্রাইগ্লিসারাইড (টিজি) হল এক ধরণের ফ্যাট বা লিপিড, যা আমাদের শরীরে শক্তি সঞ্চিত রাখে। আমাদের শরীর খাদ্য থেকে গ্রহণকৃত অতিরিক্ত ক্যালোরি ট্রাইগ্লিসারাইডে রূপান্তরিত করে এবং ফ্যাট কোষে সঞ্চিত রাখে। যখন আমাদের শরীরকে শক্তির প্রয়োজন হয় এবং তা খাদ্য থেকে পাওয়া যায় না, তখন এই সঞ্চিত ট্রাইগ্লিসারাইড ব্যবহৃত হয়।ট্রাইগ্লিসারাইডের উচ্চমাত্রা স্বাস্থ্যজনিত সমস্যা সৃষ্টি করতে পারে, যেমন হৃদরোগ ও স্ট্রোকের ঝুঁকি বৃদ্ধি করতে পারে। তাই ট্রাইগ্লিসারাইডের মাত্রা নিয়ন্ত্রণে রাখা গুরুত্বপূর্ণ।
Book Appointment Now
Cancel
লিভারে চর্বি জমা (ফ্যাটি লিভার)
লিভারে চর্বি জমা বা ফ্যাট.......
View Details
Appointment Details
Close modal
লিভারে চর্বি জমা বা ফ্যাটি লিভার হলো এমন একটি অবস্থা যেখানে লিভার কোষে অতিরিক্ত চর্বি জমা হয়। এটি সাধারণত নিরীহ হলেও গুরুতর ক্ষেত্রে লিভারের প্রদাহ ও ক্ষতি হতে পারে। ফ্যাটি লিভার প্রধানত দুই ধরনের হতে পারে: অ্যালকোহলিক ফ্যাটি লিভার ডিজিজ (AFLD) এবং নন-অ্যালকোহলিক ফ্যাটি লিভার ডিজিজ (NAFLD)। ফ্যাটি লিভারের কারণসমূহ: 1. *অতিরিক্ত অ্যালকোহল গ্রহণ*: অ্যালকোহলিক ফ্যাটি লিভারের প্রধান কারণ। 2. *অতিরিক্ত ওজন বা স্থূলতা*: নন-অ্যালকোহলিক ফ্যাটি লিভারের প্রধান কারণ। 3. *ডায়াবেটিস*: টাইপ ২ ডায়াবেটিসে আক্রান্ত ব্যক্তিদের ফ্যাটি লিভারের ঝুঁকি বেশি। 4. *উচ্চ কোলেস্টেরল*: উচ্চ রক্তের কোলেস্টেরল এবং ট্রাইগ্লিসারাইড স্তর। 5. *অপুষ্টিকর খাদ্যাভ্যাস*: উচ্চ চর্বি ও শর্করা যুক্ত খাবার। 6. *হেপাটাইটিস*: কিছু ধরনের হেপাটাইটিস ভাইরাস। ফ্যাটি লিভারের লক্ষণসমূহ: 1. *অসুস্থতা বা ক্লান্তি*: দীর্ঘমেয়াদি ক্লান্তি এবং দুর্বলতা। 2. *ডান দিকের পেটের উপরিভাগে ব্যথা*: লিভার বড় হয়ে গেলে এ ব্যথা অনুভূত হতে পারে। 3. *ওজন কমে যাওয়া*: অনিয়মিত ওজন হ্রাস। 4. *লিভারের প্রদাহ*: প্রদাহের ফলে লিভার ক্ষতিগ্রস্ত হতে পারে। 5. *বমি বমি ভাব ও খাওয়ায় অনীহা*।
Book Appointment Now
Cancel
কোলেস্ট্রল (রক্তে চর্বি)
কোলেস্টেরল হলো একটি চর্বি.......
View Details
Appointment Details
Close modal
কোলেস্টেরল হলো একটি চর্বিজাতীয় পদার্থ যা শরীরের প্রতিটি কোষে পাওয়া যায়। এটি শরীরের জন্য গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে, যেমন হরমোন এবং ভিটামিন ডি তৈরি করতে সাহায্য করে। তবে, রক্তে অতিরিক্ত কোলেস্টেরল হৃদরোগ এবং স্ট্রোকের ঝুঁকি বাড়াতে পারে। কোলেস্টেরলের ধরনসমূহ: 1. *লো-ডেনসিটি লাইপোপ্রোটিন (LDL)*: "খারাপ" কোলেস্টেরল হিসাবে পরিচিত, এটি ধমনীতে জমা হয়ে ব্লকেজ সৃষ্টি করতে পারে। 2. *হাই-ডেনসিটি লাইপোপ্রোটিন (HDL)*: "ভাল" কোলেস্টেরল হিসাবে পরিচিত, এটি অতিরিক্ত কোলেস্টেরল ধমনীগুলো থেকে লিভারে নিয়ে যায়। 3. *ট্রাইগ্লিসারাইড*: আরেকটি চর্বিজাতীয় পদার্থ যা রক্তে পাওয়া যায় এবং উচ্চমাত্রায় থাকলে হৃদরোগের ঝুঁকি বাড়ায়। উচ্চ কোলেস্টেরলের কারণসমূহ: 1. *অপুষ্টিকর খাদ্যাভ্যাস*: বেশি স্যাচুরেটেড ফ্যাট এবং ট্রান্স ফ্যাটযুক্ত খাবার খাওয়া। 2. *অপর্যাপ্ত শারীরিক কার্যকলাপ*: নিয়মিত ব্যায়াম না করা। 3. *অতিরিক্ত ওজন বা স্থূলতা*: অতিরিক্ত ওজন রক্তে কোলেস্টেরলের মাত্রা বাড়ায়। 4. *ধূমপান*: ধূমপান HDL কোলেস্টেরলের মাত্রা কমিয়ে দেয়। 5. *বংশগত কারণ*: বংশগতভাবে উচ্চ কোলেস্টেরলের ঝুঁকি থাকতে পারে। উচ্চ কোলেস্টেরলের লক্ষণসমূহ: উচ্চ কোলেস্টেরল সাধারণত কোনো স্পষ্ট লক্ষণ তৈরি করে না, তবে এটি হৃদরোগ এবং স্ট্রোকের ঝুঁকি বাড়াতে পারে।
Book Appointment Now
Cancel
হাইপারইনসুলিনমিয়া
হাইপারইনসুলিনমিয়া হলো এক.......
View Details
Appointment Details
Close modal
হাইপারইনসুলিনমিয়া হলো একটি অবস্থা যেখানে রক্তে স্বাভাবিকের চেয়ে বেশি ইনসুলিন থাকে। এটি সাধারণত ইনসুলিন রেজিস্ট্যান্স বা টাইপ ২ ডায়াবেটিসের প্রাথমিক লক্ষণ হিসাবে দেখা যায়। এই অবস্থা শরীরে বিভিন্ন সমস্যা সৃষ্টি করতে পারে। ### হাইপারইনসুলিনমিয়ার কারণসমূহ: 1. *ইনসুলিন রেজিস্ট্যান্স*: শরীরের কোষ ইনসুলিনের প্রতি সাড়া দেয় না, ফলে বেশি ইনসুলিন তৈরি হয়। 2. *অতিরিক্ত ওজন বা স্থূলতা*: শরীরে অতিরিক্ত ফ্যাট ইনসুলিন রেজিস্ট্যান্স সৃষ্টি করতে পারে। 3. *পলিসিস্টিক ওভারি সিনড্রোম (PCOS)*: মহিলাদের মধ্যে ইনসুলিন রেজিস্ট্যান্সের একটি সাধারণ কারণ। 4. *টাইপ ২ ডায়াবেটিস*: রক্তে উচ্চ শর্করার মাত্রা ইনসুলিনের মাত্রা বাড়াতে পারে। 5. *জেনেটিক কারণ*: বংশগত কারণে হাইপারইনসুলিনমিয়া হতে পারে। ### হাইপারইনসুলিনমিয়ার লক্ষণসমূহ: 1. *ওজন বাড়া*: বিশেষ করে পেটের চারপাশে। 2. *ক্রমাগত ক্ষুধা*: বিশেষ করে কার্বোহাইড্রেটযুক্ত খাবারের প্রতি। 3. *অতিরিক্ত ক্লান্তি*: দৈনিক কাজকর্মে অবসাদ এবং ক্লান্তি। 4. *ব্লাড সুগারের উঠানামা*: রক্তে শর্করার মাত্রা কমে যাওয়া বা বেড়ে যাওয়া। 5. *ব্লাড প্রেশার বেড়ে যাওয়া*: উচ্চ রক্তচাপের সমস্যা।
Book Appointment Now
Cancel
সুখী হওয়ার গল্প
আমি এখানে আমার অতিরিক্ত ওজনের জন্য চিকিৎসা করতে এসেছিলাম। চিকিৎসা শুরু করার আগে আমার ওজন ছিল ৭৮ কেজি।। চিকিৎসা শুরুর ১ মাস ২৩ দিন পরে আমার ওজন হয় ৬৬ কেজি। আমি এখন আগের থেকে আনেক ভালো ফিল করছি।
গুড়িয়া খাতুন
আমার আব্বুর সুগার , ও হার্টের পেসেন্ট । পিস ডাইবেটিস সেন্টারে চিকিৎসা এ শুরুতে সুগার ছিল ৩৮০ , মেডিসিন রেগুলার খেত , মাঝে মাঝে ইনসুলিন ও নিতো। । চিকিৎসার ২০ দিনের মাথায় সেটা এখন নেমে এসেছে ১৬০ ।। এখন সুগারের মেডিসিন ছাড়ায় আছে , কোনো সমস্যা হয়না।।
Tarikul Sk
আমাদের সম্পর্কে
### Peace Library Diabetes Centre: প্রকৃতির সুরে সুস্থতার আহ্বান স্বাস্থ্য এমন একটি সম্পদ যা জীবনের প্রতিটি ধাপে গুরুত্বপূর্ণ। আধুনিক যুগে আমরা যে রোগগুলোর সম্মুখীন হই, তার মধ্যে ডায়াবেটিস অন্যতম। এটি শুধুমাত্র একটি শারীরিক অবস্থা নয়, বরং আমাদের দৈনন্দিন জীবনের মানসিক এবং সামাজিক দিকেও প্রভাব ফেলে। Peace Library Diabetes Centre এই চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় প্রাকৃতিক এবং জীবনধারা ভিত্তিক সমাধান প্রদানের লক্ষ্যে প্রতিষ্ঠিত হয়েছে। #### আমাদের লক্ষ্য এবং কার্যক্রম Peace Library Diabetes Centre-এর লক্ষ্য হলো মানুষের স্বাস্থ্য পুনরুদ্ধার এবং তাদের জীবনযাত্রার মান উন্নত করা। আমরা বিশ্বাস করি যে, প্রাকৃতিক খাদ্যাভ্যাস এবং সঠিক জীবনধারা পরিবর্তনের মাধ্যমে রোগ নিয়ন্ত্রণ সম্ভব। প্রায় দুই বছর ধরে আমরা এই সেবা দিয়ে আসছি এবং আমাদের অনেক রোগী সফলভাবে ঔষধমুক্ত জীবন যাপন করছেন। #### প্রাকৃতিক খাদ্যাভ্যাসের গুরুত্ব প্রাকৃতিক খাদ্য আমাদের শরীরের পুষ্টি চাহিদা পূরণে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে। আমরা বিভিন্ন প্রাকৃতিক খাদ্যের মাধ্যমে ডায়াবেটিসসহ অন্যান্য রোগের চিকিৎসা করে থাকি। উদ্ভিজ্জ খাদ্য, পূর্ণ শস্য, ফলমূল এবং শাকসবজি আমাদের রোগীদের ডায়েটের গুরুত্বপূর্ণ অংশ। এসব খাবার শুধু রক্তের শর্করা নিয়ন্ত্রণেই নয়, বরং শরীরের অন্যান্য কার্যকারিতাও উন্নত করে। #### জীবনধারা পরিবর্তন আমাদের সেন্টারে আমরা রোগীদের জীবনধারা পরিবর্তনের উপর বিশেষ গুরুত্ব দিই। নিয়মিত ব্যায়াম, মানসিক চাপ কমানোর কৌশল, পর্যাপ্ত ঘুম এবং ধূমপান-মদ্যপান থেকে বিরত থাকার মাধ্যমে রোগীদের সুস্থতা নিশ্চিত করা হয়। আমরা প্রতিটি রোগীর জন্য ব্যক্তিগতকৃত স্বাস্থ্য পরিকল্পনা তৈরি করি যা তাদের প্রয়োজনের সাথে সামঞ্জস্যপূর্ণ। #### সাফল্যের গল্প প্রায় দুই বছর ধরে আমরা অসংখ্য রোগীকে সফলভাবে চিকিৎসা প্রদান করেছি। অনেকেই আমাদের সেবার মাধ্যমে ঔষধমুক্ত জীবন পেয়েছেন এবং এখন তারা খুব ভালো আছেন। আমাদের প্রতিটি রোগীর সাফল্য আমাদের অনুপ্রাণিত করে এবং আমাদের মিশনের প্রতি আমাদের বিশ্বাসকে আরও দৃঢ় করে। #### ভবিষ্যৎ লক্ষ্য আমাদের ভবিষ্যৎ লক্ষ্য হলো আরও বেশি মানুষের কাছে আমাদের সেবা পৌঁছে দেওয়া এবং তাদের স্বাস্থ্য পুনরুদ্ধারে সহায়তা করা। আমরা নতুন নতুন প্রাকৃতিক এবং কার্যকর পদ্ধতি আবিষ্কার এবং প্রয়োগের মাধ্যমে আমাদের সেবা উন্নত করতে অঙ্গীকারবদ্ধ। #### সমাপ্তি Peace Library Diabetes Centre প্রাকৃতিক পদ্ধতির মাধ্যমে মানুষের সুস্থতা পুনরুদ্ধারে প্রতিশ্রুতিবদ্ধ। আমরা বিশ্বাস করি যে, সঠিক খাদ্যাভ্যাস এবং জীবনধারা পরিবর্তনের মাধ্যমে স্বাস্থ্য সমস্যা মোকাবিলা করা সম্ভব। আমাদের সেবা গ্রহণ করে যারা ঔষধমুক্ত জীবন যাপন করছেন, তারা আমাদের প্রচেষ্টার সাক্ষ্য বহন করেন। আমরা নিরলসভাবে কাজ করে যাচ্ছি যাতে আরও বেশি মানুষ সুস্থ এবং সুখী জীবন যাপন করতে পারেন।
চিকিৎসার জন্য নাম লেখাতে আজই অ্যাপয়েন্টমেন্ট বুক করুন
Book Appointment
অনুসন্ধান করুন
মেসেজ পাঠান
Info
Your message to admin successfully sent!
Info
Please fill in all required fields (নাম, নাম্বার, মেসেজ)
নামঃ
*
নাম
নাম্বারঃ
*
আপনার নাম্বার
ইমেইলঃ
আপনার ইমেইল
মেসেজঃ
*
আপনার মেসেজ
মেসেজ পাঠান
Static modal
Close modal
I accept
Decline
Open actions menu